হাসান খান, নিজস্ব প্রতিবেদক:
ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও প্রবীণ আওয়ামীলীগ নেতা অধ্যাপক আবেদ আলীর পুত্র সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও বর্তমান শৈলকুপা পৌর আওয়ামী লীগ নেতা শফিকুল আলম তুষার মানবকল্যাণ ও সুস্থ ধারার রাজনৈতিক চর্চার মধ্য দিয়ে পৌর এলাকার যুব সমাজের কাছে আইকন হিসেবে পরিচিতি লাভ পেয়েছে। তিনি শৈলকুপার পৌর এলাকার সাধারণ মানুষের সু অধিকার নিশ্চিত ও তাদের কল্যাণে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এবং যুব সমাজ যেন মাদকের ঝুকে না পড়ে সে বিষয়ে প্রশাসনের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে এবং মাদকের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর জিরো টলারেন্স ঘোষণা বাস্তবায়নের জন্য একান্ত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে তার জায়গা থেকে।
শৈলকুপাতে গ্রুপিং রাজনীতি থাকলেও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্রোগ্রামে দেখা যায় তার র্যালি বা জনসভায় প্রচুর লোকের আগমন ঘটে যা অন্যান্য গ্রুপে নজিরবিহীন। তিনি সুস্থ ধারার রাজনৈতিক চর্চার মধ্য দিয়ে শৈলকুপাতে যে গ্রুপিং রাজনীতি নোংরা রাজনীতি মুছে ফেলার জন্য নিরলস ভাবে চেষ্টা চালাচ্ছে।
এ বিষয়ে পৌর আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন,শৈলকূপাতে অনেক রাজনৈতিক নেতার গায়ে কলঙ্ক আছে কিন্তু অধ্যাপক আবেদ আলী স্যারের গায়ে কোন কলঙ্ক নেই কারণ তিনি সুস্থ ধারাই রাজনীতি করেছে আর তারই সন্তান শফিকুল আলম তুষার তিনিও তার বাবার আদর্শকে বুকে ধারণ করে তার বাবার মতনই রাজনীতি করে তার বাবার মত একজন পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক নেতা তিনি। আমরা আশা রাখবো শফিকুল আলম তুষারের হাত দিয়ে শৈলকুপার পৌর আওয়ামীলীগ যেন সুসংগঠিত হয়।
শফিকুল আলম তুষার সঙ্গে কথা বলতে গেলে তিনি বলেন,আমার সম্পর্কে আর আমার কিছু বলার নেই যা বলবে আমার কর্মীদের কাছ থেকে শুনে নিতে পারেন। আমি শুধু এতোটুকু বলতে চাই আমি নিজের স্বার্থের রাজনীতি করি না আমি জনগণের সাথে রাজনীতি করি জনগণের অধিকার আদায় ও জনগণের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করি। আমি আমার সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করব শৈলকুপা পৌর আওয়ামী লীগকে সু সংগঠিত করার এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আরো শক্তিশালী করা এবং তার স্বপ্নকে শৈলকুপার পৌরসভার বুকে বাস্তবায়ন যাতে করতে পারি এই প্রত্যয় নিয়েই আমি রাজনীতি করি বা করব।